৫ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার,সকাল ১১:৪৪

৪৩ জেলার এসপির প্রতিবেদন হাইকোর্টে

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২০, ২০২২

  • শেয়ার করুন

পল্লীর আভাস: নিত্যপ্রয়োজনিয় খাদ্যপণ্য মজুতকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যাবস্থা নেওয়ার জন্য চলতি বছরের মার্চ মাসে নির্দেশ দেন উচ্চ আদালত।

এছাড়াও বাণিজ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন করে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়। সেই প্রতিবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. মফিজুল ইসলাম বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চে দাখিল করেছেন।

র‍্যাব সদর দপ্তর, দেশের ৪৩ জেলার পুলিশ সুপার ও ৭ মহানগরের পুলিশ কমিশনারের দাখিল করা পৃথক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সয়াবিন তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য মজুতকারীদের বিরুদ্ধে সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী অবৈধভাবে মজুত করে বাজার যেন অস্থিতিশীল করতে না পারে সে বিষয়ে পুলিশি টহল ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক রয়েছে।

প্রতিবেদন দাখিল করা ৪৩ জেলাগুলো হলো- গাজীপুর, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, মাদারীপুর, শরিয়তপুর, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ব্রাক্ষণবাড়িয়া, চাঁদপুর, নোয়াখালী, রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, খুলনা, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, যশোর, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বরিশাল, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পঞ্চগড়, নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ ও জামালপুর।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ মার্চ সয়াবিন তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য মজুতকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এ সময় ওএমএস নীতিমালা অনুযায়ী সারাদেশে চাল, আটা, তেল, পেঁয়াজ, ডাল রেশন কার্ডের মাধ্যমে দিতে রুল জারি করেছেন আদালত। এছাড়া সয়াবিন তেল মজুত করার অভিযোগে আটকদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

  • শেয়ার করুন