প্রকাশিত: আগস্ট ৭, ২০২২
জামালপুর শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এ হাটের অবস্থান। প্রতি বৃহস্পতিবার এ হাট বসে। এদিনে ঘোড়া কেনাবেচা করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকার ও ক্রেতার আগমন ঘটে।
বর্তমানে দেশের যে কয়েকটি ঘোড়ার হাট রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরোনো এবং বড় হাট হচ্ছে এটি। স্থানীয়দের পাশাপাশি ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, শেরপুর, গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাইকাররা আসেন ঘোড়া কেনাবেচা করতে।
হাটে ঘোড়ার শক্তি পরীক্ষা করারও ব্যবস্থা রয়েছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা এর নাম দিয়েছেন ‘রিমান্ড’। এজন্য হাটের ভেতর তৈরি করা হয়েছে বালু ও পানির রাস্তা। সেই রাস্তায় ১০-১৫ জন মানুষ উঠিয়ে ঘোড়ার গাড়ি ছুটানো হয়। যে ঘোড়া বালু ও পানির মধ্যে গাড়ি টেনে নিতে সক্ষম হয় সেই ঘোড়ার শক্তি বেশি বলে বিবেচিত হয়। এছাড়া শক্তি পরীক্ষার জন্য ঘোড়াকে উচু পাড় বেয়ে ওঠানামা করানো হয়।