৫ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, মঙ্গলবার,সন্ধ্যা ৭:২৪

৫০২ কোটি টাকা বাড়িয়ে ‘চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ

প্রকাশিত: নভেম্বর ৯, ২০২২

  • শেয়ার করুন

৫০২ কোটি টাকা বাড়িয়ে ‘চট্টগ্রাম অঞ্চলের বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের প্রথম সংশোধনী প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। একই সঙ্গে প্রকল্পটির মেয়াদ ৩ বছর বাড়ানো হয়েছে।

 

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় স্থাপিত নতুন পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সঞ্চালনের মাধ্যমে এ অঞ্চলের বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ৯ জুলাই অনুষ্ঠিত একনেক সভায় অনুমোদন পায়। প্রথমে প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৩৫৯ কোটি টাকা। সেখান থেকে ৫০২ কোটি ৪১ লাখ টাকা বাড়িয়ে এখন মোট ব্যয় দাঁড়াচ্ছে ১ হাজার ৮৬১ কোটি ৪১ লাখ টাকা। প্রকল্পটি চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত।

 

গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এটিসহ মোট ৭টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও একনেক সভাপতি শেখ হাসিনা বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

 

একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হচ্ছে চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সন্দ্বীপ, কক্সবাজারের সোনাদিয়া দ্বীপ ও টেকনাফ অংশের জেটিসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ প্রকল্প। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৯১৪ কোটি টাকা। ৯৬৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় অঞ্চল-২ ও অঞ্চল-৪-এর ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক অবকাঠামোসহ সার্ভিস প্যাসেজগুলোর উন্নয়ন প্রকল্প। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বৈদ্যুতিক-যান্ত্রিক ও নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্প। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৯২ কোটি টাকা। বারৈয়ারহাট-হেঁয়াকো-রামগড় সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প, যার ব্যয় ধরা হয়েছে ২৬১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। নবীনগর-আশুগঞ্জ সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮৩ কোটি ৪১ লাখ টাকা। দিনাজপুর অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা।

  • শেয়ার করুন